নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ার একটি জঙ্গি আস্তানায় অপারেশন হিট স্ট্রং-২৭ অভিযানে তামিম চৌধুরীসহ তিন জঙ্গি নিহত হওয়ার পর ওই আস্তানার তথ্য সংগ্রহে নেমেছে পুলিশ। এরই মধ্যে বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াসহ ওই বাড়ির ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ফারুক হোসেন। শনিবার বিকেলে তাদের আটক করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াসহ ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে। আটকরা হলেন- বাড়িওয়ালা নূরউদ্দিন, তার স্ত্রী রুনা, ছেলে নিপুণ, সিয়াম, ভাড়াটিয়া হুমায়ূন কবীর, তার স্ত্রী ঝরনা বেগম, চটপটি বিক্রেতা সোলেমান, তার স্ত্রী সালমা, মেয়ে সুমাইয়া ও ভাগিনা বাবু।
নারায়ণগঞ্জ শহরের পাইকপাড়া বড় কবরস্থান সংলগ্ন সড়কের শেষ প্রান্তে তিনতলা আবাসিক ভবন ‘দেওয়ান বাড়ি’র তৃতীয় তলার উত্তর দিকের ফ্ল্যাটটি দুই মাস আগে ভাড়া নিয়েছিল নিহত জঙ্গিরা। বাড়িটির মালিক নুরুদ্দিন দেওয়ান। তিনি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক (কোষাধ্যক্ষ) কামাল দেওয়ানের বড় ভাই।
নুরুদ্দিনের দাবি, নিহত তিনজনের মধ্যে দু’জন জুলাই মাসের ৫ তারিখে বাসা ভাড়া নেয়। ওই দু’জন নিজেদের একটি ওষুধ কোম্পানির রিপ্রেজেনটেটিভ পরিচয় দিয়েছিল। কোম্পানির পরিচয়পত্র অনুসারে নিহত দুই জঙ্গির নাম মুরাদ ও রানা।
তবে তামিম ভাড়া নেওয়ার সময় আসেননি বলেও জানান নুরুদ্দিন। যদিও পুলিশ তাদের নাম প্রাথমিকভাবে মানিক ও ইকবাল বলে জানিয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ার একটি জঙ্গি আস্তানায় অপারেশন হিট স্ট্রং-২৭ অভিযানে তামিম চৌধুরীসহ তিন জঙ্গি নিহত হওয়ার পর ওই আস্তানার তথ্য সংগ্রহে নেমেছে পুলিশ। এরই মধ্যে বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াসহ ওই বাড়ির ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ফারুক হোসেন। শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে তাদের আটক করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াসহ ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে। আটকরা হলেন- বাড়িওয়ালা নূরউদ্দিন, তার স্ত্রী রুনা, ছেলে নিপুণ, সিয়াম, ভাড়াটিয়া হুমায়ূন কবীর, তার স্ত্রী ঝরনা বেগম, চটপটি বিক্রেতা সোলেমান, তার স্ত্রী সালমা, মেয়ে সুমাইয়া ও ভাগিনা বাবু।
নারায়ণগঞ্জ শহরের পাইকপাড়া বড় কবরস্থান সংলগ্ন সড়কের শেষ প্রান্তে তিনতলা আবাসিক ভবন ‘দেওয়ান বাড়ি’র তৃতীয় তলার উত্তর দিকের ফ্ল্যাটটি দুই মাস আগে ভাড়া নিয়েছিল নিহত জঙ্গিরা। বাড়িটির মালিক নুরুদ্দিন দেওয়ান। তিনি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক (কোষাধ্যক্ষ) কামাল দেওয়ানের বড় ভাই।
নুরুদ্দিনের দাবি, নিহত তিনজনের মধ্যে দু’জন জুলাই মাসের ৫ তারিখে বাসা ভাড়া নেয়। ওই দু’জন নিজেদের একটি ওষুধ কোম্পানির রিপ্রেজেনটেটিভ পরিচয় দিয়েছিল। কোম্পানির পরিচয়পত্র অনুসারে নিহত দুই জঙ্গির নাম মুরাদ ও রানা।
তবে তামিম ভাড়া নেওয়ার সময় আসেননি বলেও জানান নুরুদ্দিন। যদিও পুলিশ তাদের নাম প্রাথমিকভাবে মানিক ও ইকবাল বলে জানিয়েছে।
বিবার্তা/ইডিিইফতি