সিলেট নগরের মদিনা মার্কেট পাঠানটুলা পেট্রলপাম্পে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের হামলায় পাঁচ ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে নাজমুল (২৩) নামে একজনের অবস্থা গুরুতর। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত অন্যরা হলেন মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগ কর্মী সুশান্ত দাস (২২), রিয়াদ মজুমদার (১৯), আল আমিন (১৪) ও নাবিল মজুমদার (১৯)। তাদেরকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ কর্মী নাজমুলের সঙ্গে কথাকাটাটির এক পর্যায়ে ছাত্রদল নেতা ওসমান গণি, আজিজ ও কালা শফিকের নেতৃত্বে ২০/২৫ জন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এ হামলা চালায়।
স্থানীয়রা জানান, মহানগর ছাত্রদল নেতা ওসমান গণি সোমবার বিকেলে ওসমান গণি পাঠানটুলা থেকে আল আমিন নামের এক সিএনজি অটোরিকশা চালককে আলী বাহার চা বাগানে নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে ফিরে সে গাড়ির ভাড়া পরিশোধ না করে ভাড়া চাওয়ায় উল্টো চালককে মারধোর করেন।
রাতে ওসমান গণি পাঠানটুলাতে পেয়ে আল আমিন ও আরো কয়েকজন মিলে লাঞ্ছিত করেন। এর জেরেই সোমবার সন্ধ্যায় পেট্রলপাম্পে হামলা চালায় ওসমান গণি ও অন্যরা।
এ ব্যাপারে মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা রাজেশ সরকার জানান, আহত সুশান্ত দাস মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী নয়।
বিবার্তা/ইডি/ইফতি