নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতি উপেক্ষা করেই বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে ৫টি লঞ্চ। মঙ্গলবার রাতে যাত্রী নিয়ে এসব লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
বাংলাদেশ নৌযান মালিক সমিতির কেন্দ্রিয় সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, শ্রমিকদের কর্মবিরতি থাকলেও যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে রাতে এমভি কীর্তনখোলা-২, পারাবত-১১, সুন্দরবন-১০, ফারহান-৮ ও সুরভী-৮ লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। তাছাড়া ঢাকা থেকে পারাবত-১২, সুরভী-৭, টিপু-৭, কীর্তনখোলা-১ বরিশালের উদ্দেশে যাত্রী নিয়ে ছেড়ে এসেছে।
এর বাইরেও ঢাকা-পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, মনপুরা রুটে নির্দিষ্ট টার্মিনাল থেকে এমভি সুন্দরবন-৯ এবং এমভি আওলাদসহ প্রায় ৮টির মতো যাত্রীবাহী নৌযান গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। তবে অভ্যন্তরীণ কয়েকটি রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে।
রিন্টু বলেন, নৌযান শ্রমিকরা যে দাবি তুলেছে তার বেশিরভাগ মালিক সমিতি থেকে মেনে নিয়েছি। বাকি যেসব দাবি থাকে তা আলোচনার মাধ্যমে মেনে নেয়া যেতে পারে। তবে দাবি আদায়ের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার যৌক্তিকতা নেই। আজ বুধবার বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে লঞ্চ চালানোকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যায় নৌবন্দরে শ্রমিকরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে কিছুটা উত্তেজনা দেখা দেয়। এর আগে সকালে ১৫ দফা দাবি আদায়ে নদীবন্দরে বিক্ষোভ মিছিল এবং এমভি ফারহান-৮ লঞ্চে হামলা এবং ভাঙচুরের চেষ্টা করে আন্দোলনরত শ্রমিকরা। তবে পুলিশের বাধায় তা ব্যর্থ হয়।
নৌ-পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতালেব হোসেন জানান, যারা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন তারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করলে তাতে বাধা নেই। এমনকি কেউ লঞ্চ চালালে তাতেও বাধা নেই। তবে লঞ্চ চালাতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লে সে বিষয়টি পুলিশ দেখবে।
উল্লেখ্য, সর্বনিম্ন মজুরি ১০ হাজার টাকা প্রদানসহ ১৫ দফা দাবি বাস্তবায়নে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছে সারাদেশের নৌযান শ্রমিকরা। সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ১মিনিট থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হয়েছে।
নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতি উপেক্ষা করেই বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে ৫টি লঞ্চ। মঙ্গলবার রাতে যাত্রী নিয়ে এসব লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
বাংলাদেশ নৌযান মালিক সমিতির কেন্দ্রিয় সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, শ্রমিকদের কর্মবিরতি থাকলেও যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে রাতে এমভি কীর্তনখোলা-২, পারাবত-১১, সুন্দরবন-১০, ফারহান-৮ ও সুরভী-৮ লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। তাছাড়া ঢাকা থেকে পারাবত-১২, সুরভী-৭, টিপু-৭, কীর্তনখোলা-১ বরিশালের উদ্দেশে যাত্রী নিয়ে ছেড়ে এসেছে।
এর বাইরেও ঢাকা-পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, মনপুরা রুটে নির্দিষ্ট টার্মিনাল থেকে এমভি সুন্দরবন-৯ এবং এমভি আওলাদসহ প্রায় ৮টির মতো যাত্রীবাহী নৌযান গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। তবে অভ্যন্তরীণ কয়েকটি রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে।
রিন্টু বলেন, নৌযান শ্রমিকরা যে দাবি তুলেছে তার বেশিরভাগ মালিক সমিতি থেকে মেনে নিয়েছি। বাকি যেসব দাবি থাকে তা আলোচনার মাধ্যমে মেনে নেয়া যেতে পারে। তবে দাবি আদায়ের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার যৌক্তিকতা নেই। আজ বুধবার বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে লঞ্চ চালানোকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যায় নৌবন্দরে শ্রমিকরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে কিছুটা উত্তেজনা দেখা দেয়। এর আগে সকালে ১৫ দফা দাবি আদায়ে নদীবন্দরে বিক্ষোভ মিছিল এবং এমভি ফারহান-৮ লঞ্চে হামলা এবং ভাঙচুরের চেষ্টা করে আন্দোলনরত শ্রমিকরা। তবে পুলিশের বাধায় তা ব্যর্থ হয়।
নৌ-পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতালেব হোসেন জানান, যারা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন তারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করলে তাতে বাধা নেই। এমনকি কেউ লঞ্চ চালালে তাতেও বাধা নেই। তবে লঞ্চ চালাতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লে সে বিষয়টি পুলিশ দেখবে।
উল্লেখ্য, সর্বনিম্ন মজুরি ১০ হাজার টাকা প্রদানসহ ১৫ দফা দাবি বাস্তবায়নে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছে সারাদেশের নৌযান শ্রমিকরা। সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ১মিনিট থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হয়েছে।
বিবার্তা/ইডি/ইফতি