কোরবানির পশু জবাই করার জন্য নাটোরের আটটি পৌরসভায় মোট ৩৪১টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নাটোর পৌরসভায় ৪২টি, বনপাড়া পৌরসভায় ৩৩টি, সিংড়া পৌরসভায় ২৪টি, বড়াইগ্রাম পৌরসভায় ৫৫টি, গুরুদাসপুর পৌরসভায় ৪০টি, নলডাঙ্গা পৌরসভায় ৪২টি, বাগাতিপাড়া পৌরসভায় ৪০টি এবং গোপালপুর পৌরসভায় ৬৫টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া পশু কোরবানির জন্য নির্ধারিত স্থানগুলোতে ২৩১ জন ইমাম এবং ৩৩২ জন কসাইকে নিযুক্ত করা হয়েছে।
পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, পশু কোরবানির স্থানে ছামিয়ানা টানানো, ইমাম, কসাই, স্বেচ্ছাসেবক, কোরবানি পশুর গোশত পরিবহনে ভ্যানের ব্যবস্থা, কোরবানি দাতাদের বসার ব্যবস্থা করা, বর্জ্য অপসারণে পানি ও পরিবহণ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. এনামুল হক বলেন, প্রথমবারের মতো এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। কর্মপরিকল্পনার অগ্রগতি মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করে পৌরসভা সমূহের কর্মসূচি বাস্তবায়নে জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।
বিবার্তা/জুবায়ের/নাজিম