মির্জা ফখরুল বলছেন, ইহুদি ইসরাইল তাদের ইসলামিক আদর্শ পরিপন্থী। মির্জা সাহেব আরো বলেছেন, আসলাম চৌধুরী দলের প্রভাবশালী যুগ্ম মহাসচিব। তবুও ইসরাইলি গোয়েন্দা মোসাদ কর্মকর্তা মেন্দি এন সাফাদির সাথে তার বৈঠকের দায় বিএনপি নেবে না।
তাইলে মির্জা সাহেব, এখনো তো আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিলেন না। এটা কী প্রমাণ করে?
মির্জা সাহেব আরেকটা প্রশ্নের উত্তর দিন, সদ্য জামায়াত থেকে আশা একজন লোককে কেন দলের বিশাল একটি পোস্ট কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব বানাইলেন? ওনার কী এমন যোগ্যতা ছিল যে সম্মেলনের পর মাত্র ২০/২৫ জনের ঘোষিত কমিটিতে ওনাকে চট্টগ্রাম থেকে তুলে এত উচ্চ পদে দিতে হলো?
যদি দায়-দায়িত্ব না ই নেবেন, তাহলে দল থেকে বহিষ্কার করে দেন। তবেই জাতি বুঝবে যে আপনারা এই রাষ্ট্র ও মুসলমানবিরোধী ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত না।
জানি তাও পারবেন না। কারণ বহিষ্কার করলে তো আসলাম চৌধুরী ‘লন্ডন ষড়যন্ত্রের’ সব গোপন তথ্যের চিচিং ফাঁক করে দেবেন।
যেমন-সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কেসিও বাবর যেদিন বললেন যে তিনি ২১ আগস্ট হত্যা ও দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার রাজসাক্ষী হবেন সেদিন রাতেই তড়িঘড়ি করে আপনারা বাবরের বহিস্কারাদেশ তুলে নিলেন। এরপর থেকে বাবরও চুপ হয়ে গেল...।
আশরাফুল আলম খোকনের ফেসবুক থেকে
বিবার্তা/কাফী