‘একদল তরুণের আবির্ভাব ঘটবে, যারা চিন্তায় হবে অপরিণত’। তারা সুন্দর সুন্দর কথা বলবে, কিন্তু করবে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ। তারা এত বেশি ধর্ম পালন করবে, যার কাছে মুসলমানদের ইবাদত তুচ্ছ বলে মনে হবে। তারা মানুষকে কোরআনের কথা বলবে, কিন্তু তা হবে কেবল তাদের মুখের কথা। অর্থাৎ, তারা এর মর্মার্থ কিছুই বুঝবে না, কেবল বেছে বেছে কিছু অংশ নিয়ে আওড়াতে থাকবে। আর এরাই হচ্ছে সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্ট’
-হযরত মুহম্মদ (স:)
[হাদিস গ্রন্থ সহিহ মুসলিম চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা নং : ৪০৭]
পবিত্র হাদীসে বর্ণিত আছে, ‘যে মুসলিম ব্যক্তি মুসলমান রাষ্ট্রে বসবাসকারী একজন অমুসলিমকে হত্যা করবে সে জান্নাততো দূরে থাক তার সুগন্ধও পাবে না যদিও জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বছর সমপরিমাণ দুরত্ব থেকে পাওয়া যায়’।
(সহীহ্ বুখারী সংখ্যা-৩,হাদীস)।
পবিত্র হাদীসে হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘মুসলমান রাষ্ট্রে কোন মুসলমান দ্বারা কোন অমুসলিমের অধিকার ক্ষুণ্ন বা নির্যাতনের শিকার হয় যা সে সহ্য করতে পারে না, রোজ কিয়ামতের দিনে আমি স্বয়ং ঐ মুসলমান ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেব’।
(সুন্নান আবু দাউদ সংখ্যা নং-৩,পৃঃ-১৭০,হাদীস নং-৩০৫২)
সিদ্দিকী নাজমুল আলমের ফেসবুক থেকে
বিবার্তা/মৌসুমী/জিয়া