বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একটি অর্থ তহবিল গঠন করা উচিত। যা খরচ হবে শুধুমাত্র গরীব মেধাবী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের চিকিৎসায়।
তহবিল গঠনে অর্থের উৎসঃ
১। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ১২৩ টি সাংগঠনিক ইউনিট আছে। প্রতিটি ইউনিটের কাছ থেকে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা আদায় করা। যা মাসে আদায় হবে এক(১)লক্ষ তেইশ হাজার টাকা, তাহলে পাঁচ বা দশ বা বিশ বছরে কত টাকা সংগ্রহ হবে ভাবুন।
২। ছাত্রলীগের যারা সাবেক বড় ভাই চাকুরী বা ব্যবসা করেন তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নেয়া যেতে পারে।
৩। স্বেচ্ছায় যদি কোন নেতা কর্মী তহবিলে অর্থ দিতে চায় তা গ্রহণ করা যেতে পারে। কারণ বাংলাদেশ ছাত্রলীগে প্রায় ৮০ লক্ষ নেতা কর্মী আছে। একবার ভাবুন সকল নেতাকর্মী যদি মাসে ১ এক টাকাও দেয় তাহলে মাসে বা বছরে কত টাকা সংগ্রহ হবে?
এই তহবিলের মাধ্যমে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের যেমন সহযোগিতা করা যাবে, ঠিক একই ভাবে ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতা কর্মীর চিকিৎসায় ব্যয় করা যাবে। তাহলে আর অর্থের অভাবে কারো লেখাপড়া বন্ধও হবে না আবার কেউ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না।
আবিদ আল হাসানের ফেসবুক থেকে. . .