নবগঠিত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক ফোরাম কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রগতিশীল অংশের সাংবাদিক সমিতি। পাশাপাশি জবিসাসের (প্রগতিশীল অংশ) সভাপতি ইমরান আহমেদ অপুকে কার্য নির্বাহী সদস্য হিসেবে মনোনীত করায় শুভেচ্ছাও জানিয়েছে জবির সাংবাদিকদের এ সংগঠনটি।
বুধবার রাতে জবিসাসের দপ্তর সম্পাদক ফখরুল ইসলাম শাহীন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ অভিনন্দন জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তি জানানো হয়, ইমরান আহমেদের নেতৃত্বে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে প্রগতিশীল সাংবাদিকদের অংশের সাংবাদিকরা গত ২৮ আগস্ট জবিসাসকে শিবিরমুক্ত করে সেখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানিয়ে দেয়। যোগ্য নেতার যথাযথ মূল্যায়ন সাপেক্ষে, বুধবার ‘মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক ফোরাম’ এর কার্যনির্বাহী সদস্য নিযুক্ত করায় সংগঠনটিকে অভিনন্দন জানাচ্ছে জবি সাংবাদিক সমিতির প্রগতিশীল অংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এ ধরনের সংগঠন মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তিকে আরো দৃঢ় এবং শক্তিশালী করবে বলে আশা করছি। সদ্য ঘোষিত ‘মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক ফোরাম’ নামক সাংবাদিক সংগঠনের যে কোন প্রয়োজনে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জবিসাস প্রগতিশীল অংশ।
প্র্রসঙ্গত, বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে গণমাধ্যমে কর্মরত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিনিয়র রিপোর্টার ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির যুগ্ম সম্পাদক মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ‘মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক ফোরাম’ গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক ফোরামের আহ্বায়ক হিসেবে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) জিহাদুর রহমান জিহাদ এবং বাসস’র মহিউদ্দিন কাদেরকে সদস্য সচিব রেখে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন মো. সাজ্জাদ হোসেন (বাসস), সুমি খান (সূর্যবার্তা), সেবিকা রাণী (ইত্তেফাক), অমরেশ রায় (সমকাল), ঝর্ণা মনি (ভোরের কাগজ), মিজান চৌধুরী (যুগান্তর), মিজান রহামান (আলোকিত বাংলাদেশ), মিরাজ মিজু (একুশে টেলিভিশন), জিলানী মিলটন ও ইমরান আহমেদ।
বিবার্তা/আদনান/জিয়া