বীজ থেকে চারা হয়ে ওঠার আগাম ধাপকেই বলা হয় স্প্রাউটস। সামান্য শিকড় বের হওয়া ছোলা, মুগ, বিন, সরষে, কড়াইশুঁটি ইত্যাদিই স্প্রাউটস নামে পরিচিত। স্প্রাউটস পুষ্টিকর তো বটেই, সুস্বাদুও বটে। জেনে নিন, স্প্রাউটের উপকারিতাগুলো:
● ভিটামিন এ, বি, বি-কমপ্লেক্স, সি, ই এবং কে সমৃদ্ধ স্প্রাউটস শরীরকে পুষ্টি যোগানোর দিক থেকে অদ্বিতীয়।
● রাফেজ (আশযুক্ত ফলমূলকে রাফেজ বলে) হিসেবেও উপকারী স্প্রাউটস। যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাঁদের ডায়েটেও স্প্রাউটস অতি জরুরি।
● যারা বাড়তি ক্যালরি নিয়ে সচেতন এবং ওজন কমাতে বদ্ধপরিকর, তাঁদের ডায়েটে স্প্রাউটস থাকা জরুরি। কারণ লো-ক্যাল ফুডের মধ্যে স্প্রাউটস অন্যতম।
● স্প্রাউটসে আছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং আরও উপকারী খনিজ পদার্থ যা আমাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ মজবুত রাখে ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
● স্প্রাউটসে উপস্থিত এক বিশেষ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড ব্লাড, কোলন এবং প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের চিকিৎসায় সাহায্য করে।
● প্লান্ট ইস্ট্রোজেন থাকার কারণে শরীরের হাড় তৈরি, হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধির ব্যাপারে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে স্প্রাউটস। অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যে যা অত্যাবশ্যক।
বিবার্তা/জিয়া