‘কোনো অপশক্তি আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’

তথ্য-প্রযুক্তিবিদ, তরুণ প্রজন্মের অহংকার সজীব ওয়াজেদ জয়। তার ছোঁয়ায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা আজ ডিজিটাল সোনার বাংলায় রুপান্তরিত হচ্ছে। এই মেধার উজ্জ্বল নক্ষত্র ভারতের নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজ ও পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন করেন। পরে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে মাস্টার্স করেন।

 

তথ্য-প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদান রাখায় বাংলাদেশের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ২০০৭ সালে ইয়ং গ্লোবাল লিডার নির্বাচিত হন তিনি।

 

বাংলাদেশে আজ যতটুকু প্রযুক্তিগত উন্নয়ন হয়েছে তার সবটাই সজিব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায়। প্রযুক্তির ছোঁয়ায় দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, সেই সময় কিছু স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রী মহল তাঁর এই অসামান্য সফলতায় ইর্ষান্বিত হয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এই মেধাবী ইয়ং লিডারকে হত্যার জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা বিভিন্ন কূট-কৌশল চালিয়ে যাচ্ছে। 

 

এরা বুঝতে পেরেছে সজিব ওয়াজেদ জয়কে না থামাতে পারলে বাংলাদেশের এই অভাবনীয় উন্নয়ন থামানো যাবে না। কিন্তু এই  আহাম্মকের দল জানে না এটা বঙ্গবন্ধুর রক্ত। শত ষড়যন্ত্র করেও এই রক্তকে থামানো যাবে না। দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধু জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে গেছেন। সেই রক্তের অনুসারীকে শত বাধা দিয়েও আটকে রাখা যাবে না।

 

মেধা, মনন আর সাহসিকতায় সজিব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায়।

 

অনেকেই শেখ হাসিনার পরিবার আর খালেদা জিয়ার পরিবার নিয়ে তুলনা করেন। আপনাদের  বলবো আপনারা পড়াশোনা করেন, বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস জানেন (লন্ডনের ইতিহাসবিদ বাদে)।

 

একজন উচ্চশিক্ষিত মহিলার সাথে অষ্টম শ্রেণী পাশ মানুষ পোড়ানো মহিলার কোনো তুলনা হতে পারে না। 

 

শেখ হাসিনার ছেলে-মেয়েরা উচ্চশিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নে অংশীদার হয়েছেন।

 

আর ম্যাডামের ছেলেদের আমরা দেখেছি হাওয়া ভবনের আড়ালে দেশের জনগণের টাকা মানিলন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছে। দেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের মদদ দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর পায়তারা করেছে।

 

শেখ হাসিনার পরিবারের মেয়েরা জনগণের ভোটে যেই দেশে এমপি নির্বাচিত হয়,

আর খালেদা পরিবারের ছেলে সেই দেশে সাজার আসামি হয়ে পলাতক থাকে।

 

যেই দেশের পুলিশ টিউলিপ সিদ্দিকীকে নিরাপত্তা প্রটোকল দিয়ে নিয়ে যায়। সেই দেশের পুলিশ তারেক জিয়াকে সন্ত্রাসী হিসেবে গ্রেফতারের জন্য খুঁজে বেড়ায়। তাই বঙ্গবন্ধুর রক্তকে মুছে দেয়ার জন্য যেই ষড়যন্ত্র করুক, কোনো লাভ নেই। এই রক্ত কোনো অপশক্তিকে ভয় পায় না।

 

তরুণ প্রজন্মের অহংকার সজিব ওয়াজেদ জয় তাঁর মেধা আর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এগিয়ে নিয়ে যাবে। কোনো অপশক্তি আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না।

 

জয় বাংলা

জয় বঙ্গবন্ধু

 

মো. আল-আমিন

সহ-সভাপতি,

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ।

 

বিবার্তা/ইফতি